Career Track: An Exclusive Format of Bangla Online Course
ফুল স্ট্যাক ডিজিটাল মার্কেটিং শিখুন!
দেশের ইন্ডাস্ট্রিতে ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ হিসেবে ক্যারিয়ার শুরুর জন্য যা যা প্রয়োজন, তার সবকিছু শিখে নিন এই প্রোগ্রাম থেকে। মার্কেটিং ও ব্র্যান্ডিংয়ের কনসেপ্ট থেকে শুরু করে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের টুলস – সবই শিখুন প্রয়োজনীয় কেইস স্টাডি ও প্র্যাকটিকাল প্রজেক্টের মাধ্যমে।
*কেবল প্রথম ৫০০ জন শিক্ষার্থী পাবেন এই ডিস্কাউন্ট; কুপনঃ FSDM500
- Real-time Mentor Support
- real-life projects & case-studies
- Personal Project Review & Feedback
- Rigorous Quizzes & Assessments
- Job & Interview Preparation
- Branding & Professional Guideline
- Learning At your own time
- Access to Video content for 2 years
Program Duration
6 months
Content Access for 2 Years
Video Duration
100+ Hours
Pre-recorded video
Difficulty Levels
Beginner to Pro
Basic & Advanced topics
Program Starts
10th March
Already Registered
9 Students
Language
বাংলা
ছয় মাসের প্রোগ্রামে আপনি কী কী শিখবেন?

Digital Marketing Foundation
আপনার কাস্টমার তাদের দিনের একটি বিশাল সময় ব্যয় করছেন ইন্টারনেটে। বিগত কয়েক বছরে তাই মার্কেটিং ল্যান্ডস্কেপ চেঞ্জ হয়ে গিয়েছে অনেকখানি। একজন মার্কেটার হিসেবে আপনিও তাই চাইবেন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আপনার বিজনেসকে তাদের কাছে পৌঁছে দিতে। আর এর জন্য সবচেয়ে কার্যকরী উপায় কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং।
বহুব্রীহির এই অনলাইন কোর্সটিতে রিয়েল-লাইফ কেইস স্টাডি ও প্রজেক্টের মাধ্যমে Consumer Psychology বুঝে এবং Buyer Persona তৈরি করে আপনার কাস্টমার সম্পর্কে আরো ভালোভাবে জানতে পারবেন। কিভাবে স্ট্র্যাটেজি প্ল্যান করে ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেলগুলোর মাধ্যমে আপনার Targeted audience এর কাছে ডিজিটাল কনটেন্ট সঠিকভাবে পৌঁছিয়ে আপনার business growth আরও বাড়াতে পারবেন সে বিষয়েও ধারণা পাবেন এখানে। সাথে কোনো প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের মার্কেটিং কেন করা হয় এবং কিভাবে করা হয় সে বিষয়েও মৌলিক ধারণা দেওয়া হবে এই কোর্সে।

Components of Digital Content
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের প্রাণই হল ডিজিটাল কনটেন্ট। ভিজুয়াল কনটেন্ট হোক আর আর্টিকেল কনটেন্ট হোক, আপনাকে আগে খেয়াল রাখত হবে ভালো কনটেন্ট তৈরি করার বেসিকগুলো নিয়ে। সঠিক প্ল্যান করে কনটেন্ট তৈরি করলে এবং তা ডিস্ট্রিবিউশন করলে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, এসইও (SEO) সবকিছুতেই প্রভাব ফেলবে। সাথে আপনার বিজনেস বা ব্র্যান্ড নিয়ে আপনার কাস্টমারের কাছে আস্থা গড়ে তুলতেও সাহায্য করবে তা। তাই Digital Content Writing, Visual Design Principles, Content Distribution Channels and Monitoring Tools-এর খুঁটিনাটি নিয়ে একসাথে জানতে আমাদের Components of Digital Content কোর্সটি সাজানো হয়েছে আপনার জন্য।

Facebook Marketing Tools (Organic)
আপনি Facebook User, Content Creator, Influencer অথবা Business Owner যে-ই হোন না কেন ফেসবুক মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনার organic reach বাড়াতে পারেন বিনা খরচে। কিন্তু তার আগে অবশ্যই আপনাকে ফেসবুক মার্কেটিংয়ের বেসিক কনসেপ্ট আয়ত্ত করতে হবে।
এই কোর্সটির মাধ্যমে ফেসবুক পেইজ ও ফেসবুক গ্রুপ সঠিকভাবে চালানোর উপায় জানার পাশাপাশি Creator Studio ব্যবহার করে Content Publishing Option-গুলো নিয়ে জানবেন; সাথে Facebook Insights থেকে আপনার পেইজ ও পোস্টের সফলতা কিভাবে যাচাই করতে হয় তাও শিখবেন। পাশাপাশি Facebook Business Manager এবং Facebook Pixel- নিয়েও প্রাথমিক ধারণা পেয়ে যাবেন এই কোর্সে। এভাবে ফেসবুক মার্কেটিংয়ের প্রয়োজনীয় টুলসগুলো নিয়ে শুধু জানতেই পারবেন না বরং দক্ষতাও অর্জন করতে পারবেন।

Google Marketing Tools (Organic)
আপনি কি PPC (pay-per-click), CPC (cost-per-click) বা কোনো Paid Search Campaign ছাড়াই search engine visibility এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বাড়াতে চান? তাহলে এই কোর্সটি আপনার জন্যই।
প্রায় ১০ ঘণ্টার এই কোর্সটিতে আপনি জানতে পারবেন Google My Business এবং Google Map নিয়ে। সাথে Google Analytics এবং Google Tag manager ব্যবহার করে কিভাবে আপনার ওয়েবসাইট ভিজিটরদের এনালাইসিস করতে পারবেন তাও শিখবেন এই কোর্সে। সাথে থাকছে YouTube Marketing-এর চমৎকার সব কৌশলও।

Facebook Ads
বর্তমানে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২.৫ বিলিয়নেরও বেশি। বাংলাদেশেও এই সংখ্যাটা ৫০ মিলিয়নের কাছাকাছি। কিন্তু এই বিশাল জায়গায় হারিয়ে না গিয়ে ফেসবুক অ্যাডের মাধ্যমে আপনি Target Audience manage করে সরাসরি আপনার পটেনশিয়াল কাস্টমারের কাছে পৌঁছে যেতে পারেন। আমাদের “Facebook Ads” কোর্সটি একটি কমপ্লিট প্যাকেজ যার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন Facebook Ad Manager, Ad Account, Campaign Level ইত্যাদি সম্পর্কে। শুধু তাই নয়, হাতে-কলমে ধাপে ধাপে আপনাকে শিখিয়ে দেওয়া হবে Static Ad, Video Ad, Carousel Ad, Messenger Ad, Lead Form Ad ইত্যাদি বিভিন্ন রকমের অ্যাড কিভাবে ক্রিয়েট করবেন তা নিয়ে।
Facebook Pixel ব্যবহার করে আপনার ওয়েবসাইট অডিয়েন্সকে আবার সুনির্দিষ্টভাবে টার্গেট করে আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের অ্যাড দেখিয়ে কিভাবে সেলস কনভারশন বাড়ানো যায় তা নিয়েও শিখতে পারবেন এই কোর্স থেকে। এছাড়াও Audience Manager, Ad Billing and Payment, Facebook Ad Policies নিয়েও জানতে পারবেন এখান থেকে। এই কোর্সের প্র্যক্টিক্যাল অ্যাসাইনমেন্টগুলো কমপ্লিট করলে আপনি কোর্স চলাকালীন সময়েই ফেসবুক পেইড মার্কেটিং নিয়ে সুদক্ষ হয়ে উঠবেন।

Google Ads
সবচেয়ে কম সময়ে সবচেয়ে বেশি ওয়েবসাইট ভিজিটর পেতে সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলো থেকেও গুগল অ্যাডস বেশি কার্যকরী; কারণ ইউটিউব, জিমেইল, গুগল সার্চসহ যেকোনো কনটেন্ট ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপে ডিসপ্লে ব্যানার হিসেবে গুগল অ্যাডস দেখা যায়। অর্থাৎ আপনার টার্গেট অডিয়েন্সের ইন্টারনেট ব্রাউজ করার সময়ে বিভিন্ন জায়গায় এই গুগল অ্যাডস দেখার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
বহুব্রীহির Google Ads কোর্সে ধাপে ধাপে হাতে-কলমে আপনাকে শিখিয়ে দেওয়া হবে Search Ad Campaign, Video Network Campaign, Display Network Campaign ইত্যাদি বিভিন্ন রকমের ক্যাম্পেইন কিভাবে তৈরি করবেন তা নিয়ে। এছাড়া Keyword Planner এবং Audience Manager দিয়ে টার্গেট অডিয়েন্সের জন্য কোন কোন কীওয়ার্ড সিলেক্ট করলে আপনার ক্যাম্পেইন থেকে সবচেয়ে ভালো ফলাফল আসবে তাও জানতে পারবেন। পাশাপাশি Google Tag Manager ব্যবহার করে আপনার ওয়েবসাইট অডিয়েন্সকে আবার সুনির্দিষ্টভাবে টার্গেট করে আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের অ্যাড দেখিয়ে কিভাবে সেলস কনভারশন বাড়ানো যায় তা নিয়েও শিখতে পারবেন এই কোর্স থেকে।
আবার Google Ads-কে পুরোপুরি কাজে লাগাতে শুধু Ad placement, Bidding ও Payment Method জানলেই হবে না সাথে সাথে আপনাকে Ad Ranking ও Ad Quality Score-এর মাধ্যমে আপনার অ্যাডের কার্যকারিতা যাচাই করতেও জানতে হবে। আর এর সবই আপনি জানতে পারবেন Google Ads কোর্সটিতে।

Discover More Social Platforms
মার্কেটার হিসেবে ফেসবুক, গুগল বা ইউটিউবের জনপ্রিয়তা উপেক্ষা করার কোনও সুযোগ নেই। কিন্তু শুধুমাত্র এসব প্ল্যাটফর্মে সীমাবদ্ধ থাকলে আপনার বিজনেস গ্রোথও এক জায়গায় স্থির হয়ে যেতে পারে, কারণ আপনার টার্গেট অডিয়েন্স আরও নানান প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করছে প্রতিনিয়ত।
এসব প্ল্যাটফর্মে আপনার বিজনেস বা ব্র্যান্ডের উপস্থিতি নিশ্চিত করে আপনার social media presence-কে আরও diversify করতে এই কোর্সটি সাহায্য করবে। Instagram, WhatsApp, Twitter, LinkedIn, Reddit, Pinterest, Quora, Snapchat, TikTok - এসব প্ল্যাটফর্মে আপনার বিজনেসের ধরণ অনুযায়ী আলাদা মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি তৈরির ধারণা পাবেন এই কোর্সে। পাশাপাশি কোন প্ল্যাটফর্মে কী ধরণের পোস্ট দিলে আপনার ব্র্যান্ডের reach বাড়তে পারে সে সম্পর্কে জানতে পারবেন।

Monetization through Facebook, Google & YouTube
আপনি কি আপনার ফেসবুক পেজ, ইউটিউব চ্যানেল, Google AdSense ও Google AdMob ব্যবহার করে উপার্জন করতে চান? তাহলে “Monetization through Facebook, Google & YouTube” কোর্সটি আপনার জন্যই। তবে হ্যাঁ, কোনও চটকদার বিজ্ঞাপন নয় এটি। কনটেন্ট ক্রিয়েটররা কিভাবে এসব প্ল্যাটফর্ম থেকে আয় করছে তা নিয়ে জানতে পারবেন এখানে।
এই কোর্সটি করলে আপনি Facebook, Google এবং YouTube মনেটাইজেশনের পুরো প্রক্রিয়া ম্যানেজ করার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাস পাবেন। একই সাথে Monetization Criteria ও Payout Settings সম্পর্কেও জানতে সাহায্য করবে তা।

Content Marketing
আপনি কি অনেকদিন ধরেই Social Media Post, Digital Ad, Search Ad, বা Email Marketing-এর মাধ্যমে আপনার টার্গেট কাস্টমারের কাছে পৌঁছাতে চাচ্ছেন কিন্তু সে অনুযায়ী সাড়া পাচ্ছেন না? এর একটি সমাধান হতে পারে Content Marketing.
বর্তমানে কাস্টমাররা সরাসরি বিজ্ঞাপন দেখার চেয়ে ইন্টারনেট থেকে তাদের প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন পাওয়াকে বেশি কদর করে। তাই Content marketing এর মাধ্যমে ব্লগ-আর্টিকেল-ইনফোগ্রাফিক্স-ভিডিও ইত্যাদি দিয়ে আপনি আপনার কাস্টমারের মনের প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর জানিয়ে তাদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে পারেন। আর তাই Content Marketing এর সাহায্যে meaningful customer engagement বাড়িয়ে আপনার বিজনেসকে এগিয়ে নেয়ার উদ্দেশ্যে আমাদের Content Marketing কোর্সটি সাজানো হয়েছে। কোর্সটি আপনাকে কনটেন্ট মার্কেটিং টুলস ও কনটেন্ট ফরম্যাটিং নিয়ে ধারণা দেবে।

SEO Marketing
Search Engine Optimization বা সংক্ষেপে SEO এখন ডিজিটাল মার্কেটিং জগতের সবচেয়ে বেশি আলোচ্য বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম। সঠিক SEO স্ট্র্যাটেজি নিলে তা আপনার ওয়েবসাইট ও কনটেন্টকে search engine results pages (SERPs)-এ high ranking পেতে সহায়তা করে অর্থাৎ সার্চইঞ্জিন রেজাল্টের প্রথম পেইজেই থাকবেন আপনি। এতে করে আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিকও বাড়বে আগের চেয়ে বেশি, সেলসও বাড়বে বেশি। SEO-এর সঠিক স্ট্র্যাটেজিগুলো না জানলে আপনার কাছে জটিল লাগতেই পারে এই ব্যাপারটি। কিন্তু এই জটিল প্রক্রিয়াকে সহজ করার কাজটি করছে বহুব্রীহির “SEO Marketing” কোর্স। এই কোর্সটিতে আপনি জানতে পারবেন Search Engine কিভাবে কাজ করে, SEO tools, On-Page SEO, Off-Page SEO, Linkbuilding, Keyword Research Tools সহ গুগল সার্চে Top Ranking পাওয়ার সব পদ্ধতি।

Email Marketing
সোশ্যাল মিডিয়া, ওয়েবসাইট ও সার্চ ইঞ্জিন আপনার reach এবং visibility বাড়াতে পারে ঠিকই, তবে কাস্টমারের চাহিদা অনুযায়ী তাদেরকে Email Marketing-এর মাধ্যমে personalized মেসেজ দিতে পারলে আপনার সরাসরি সেলস বাড়তে পারে। আর অন্যান্য মার্কেটিং চ্যানেলের তুলনায় cost effective হওয়ায় Email Marketing যেকোনো বিজনেসের জন্য বেশ কার্যকরী। আবার ইমেইল পাঠানোর জন্য সঠিক টুলস ব্যবহার না করলে বা সঠিক স্ট্র্যাটেজি না নিলে পটেনশিয়াল কাস্টমারদের কাছে আপনার ইমেইল কিন্তু বিরক্তির কারণ হিসেবে দাঁড়াতে পারে। তাই আপনার বিজনেসের ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজিতে Email Marketing কী ধরণের ভূমিকা রাখতে পারে তা জানতে “Email Marketing” কোর্সটি একদম পারফেক্ট। Call To Action (CTA)-এর ব্যবহার থেকে শুরু করে Audience Segmentation, Mail Database Management, A/B Testing ও Campaign Result Analysis সহ আপনার Email Marketing সংক্রান্ত সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন কোর্সটিতে।

What's Next!
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের জগতে প্রতিদিনই নতুন কিছু না কিছু আসছে। আজ যা প্রাসঙ্গিক, কয়েক বছর পরেই তা হয়ত অকেজো হয়ে যাবে। আবার আজ যা একদমই নতুন কোনও প্ল্যাটফর্ম, সামনে হয়ত তাই-ই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে সবচেয়ে বেশি। তাই competitor-দের থেকে এগিয়ে থাকতে ও মার্কেটার হিসেবে আপনার শক্ত অবস্থান গড়তে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের নতুন নতুন ট্রেন্ডগুলো সম্পর্কে ধারণা রাখা খুবই জরুরি। এই কোর্সটিতে আপনি App Marketing, E-commerce Marketing, Affiliate Marketing এসব নিয়ে জেনে আপনার স্কিল বাড়ানোর কনফিডেন্স তো পাবেনই, সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং ফিল্ডে ক্যরিয়ার গড়তে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা পেতেও সাহায্য করবে।
প্রোগ্রামটি কাদের জন্য?
যারা নিজস্ব বিজনেস বা চাকরির প্রয়োজনে, বা ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে ক্যারিয়ার গড়ার ইচ্ছা থেকে শিখতে চান! অথবা যারা টুকিটাকি পারেন কিন্তু আরও ভালোভাবে শিখে নিয়ে বেশি বেশি প্র্যাকটিস করে কনফিডেন্স অর্জন করতে চান।
সম্পূর্ণ বিগিনাররাও পারবে?
সম্পূর্ণ বিগিনাররাও এই প্রোগ্রামে যুক্ত হয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে পারবেন।
আপনি যদি বিজনেস ব্যাকগ্রাউন্ড অথবা টেকনিক্যাল ব্যাকগ্রাউন্ডের নাও হন, বা আগে থেকে কোনো ধারণা নাও থাকে, তবুও এই প্রোগ্রামে অংশ নিতে পারবেন!
আর কী কী লাগবে?
একটি কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট কানেকশন (ব্রডব্যান্ড হলে ভাল) দরকার হবে। এছাড়া কোর্সের প্রয়োজনে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট ও টুলস ইউজ করতে হবে, সেগুলোর গাইডলাইন কোর্সের ভিতরেই দেয়া থাকবে।
বহুব্রীহির ক্যারিয়ার ট্র্যাক প্রোগ্রাম এতো স্পেশাল কেনো?
কিছু ‘অস্বাভাবিক’ সুবিধার জন্য এটি স্পেশাল – যেগুলো রেগুলার অনলাইন বা অফলাইন কোর্সে এতো ডেডিকেটেডভাবে দেয়া সম্ভব হয় না। এসব সুবিধা নিশ্চিত করতেই মূলত আমরা এই ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার ট্র্যাক চালু করেছি!
১। লাইভ মেন্টর সাপোর্ট
একজন ডিজিটাল মার্কেটার সপ্তাহের ৬ দিন একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য (দিনে চার ঘণ্টা করে) অনলাইনে থাকবেন আপনার বিভিন্ন সমস্যা ও প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য। এই নির্ধারিত Support Hour-এর মধ্যে ডিসকাশন ফোরামে পোস্ট করলে সাথে সাথেই সাপোর্ট পেয়ে যাবেন। আর এই সময়ের বাইরে পোস্ট করলে, মেন্টর পরবর্তী দিনের Support Hour-এ এসে রিপ্লাই দিবেন।


২। প্রজেক্ট ও কেইস স্টাডি
বলাই বাহুল্য, পুরো প্রোগ্রামে আমরা যা শেখাবো তা সব হাতে কলমেও করে করে দেখাবো। কিন্তু তার বাইরেও বেশ কিছু টুলসের ব্যবহার বোঝানোর জন্য আমরা রিয়েল-লাইফ প্রজেক্ট রান করে দেখাবো, ২টি প্রতিষ্ঠানের লাইভ ক্যাম্পেইন ও আগের ক্যাম্পেইনগুলো এনালাইসিস করে বোঝার চেষ্টা করবো কিভাবে কী হচ্ছে। এছাড়া প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ কনসেপ্ট আমরা যথাযথ কেইস স্টাডির মাধ্যমে গল্পের মত করে আলোচনা করবো, যাতে আপনি টপিকগুলো সহজে বুঝতে পারেন এবং মার্কেটিংয়ের দুনিয়ায় কোথায় কী ঘটছে তার একটি ধারণা পান!
৩। ম্যানুয়াল প্রজেক্ট রিভিউ ও পার্সোনাল ফীডব্যাক
পুরো প্রোগ্রামে অনেকগুলো প্রজেক্ট ও কেইস স্টাডি তো আমরা আপনাদের দেখাবোই; কিন্তু এর বাইরে আরও বেশ কয়েকটি প্রজেক্ট আপনাকে কমপ্লিট করতে হবে। এই ক্যারিয়ার ট্র্যাকের অংশ হিসেবে আপনাকে নিজ হাতে মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি ডেভেলপ করতে হবে, কপি লিখতে হবে, ক্যাম্পেইন ডিজাইন করতে হবে, অ্যাড রান করতে হবে, ইত্যাদি, ইত্যাদি!! এই কাজগুলো কমপ্লিট করে সেগুলোর রিপোর্ট আপনাকে এসাইনমেন্ট হিসেবে সাবমিট করতে হবে। পাঁচ মাসের মধ্যে এই এসাইনমেন্টগুলো সাবমিট করলে প্রতিটি এসাইনমেন্ট আমরা ম্যানুয়ালি রিভিউ করবো, প্রতিটির জন্যেই ইমেইলের মাধ্যমে পার্সোনাল ফিডব্যাক জানিয়ে দিবো। রিভিউয়ের পর Passing Score তুলতে পারলে প্রতিটি এসাইনমেন্টের জন্য আলাদা সার্টিফিকেট পাবেন। এছাড়া কনসেপ্ট যাচাই করে নেয়ার জন্য প্রতিটি লেসনের শেষে কুইজ তো থাকবেই। এই কুইজ এবং এসাইনমেন্টের আলাদা আলাদা স্কোরগুলো কোর্সের শেষের ফাইনাল রেজাল্টে একত্রে প্রতিফলিত হবে।


৪। ৮টি লাইভ সেশন
প্রতি ৩ সপ্তাহ পর পর আমরা লাইভ ভিডিও সেশনের ব্যবস্থা করবো, যেখানে গত তিন সপ্তাহে আপনাদের প্রগ্রেস, বিভিন্ন সমস্যা এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে সরাসরি আলোচনার সুযোগ থাকবে। কিছুটা ইনফরমাল স্টাইলেই আপনাদের সাথে আমাদের ইন্সট্রাক্টর ও মেন্টরের আড্ডা হয়ে যাবে মাসে ২ বার করে। আশা করি এসব আড্ডায় মন খুলে যেকোনো কিছু আলোচনা করে নিতে পারবেন! আমাদের সবার মধ্যে দারুণ একটি প্রফেশনাল নেটওয়ার্কও তৈরি হয়ে যাবে এই সুযোগে!
৫। প্রফেশনাল ব্র্যান্ড তৈরি
কিভাবে রেজিউমি প্রস্তুত করতে হয়, লিংকডইন ও পোর্টফোলিওর মাধ্যমে কিভাবে সঠিকভাবে নিজেকে উপস্থাপন করতে হয়- এই বিষয়গুলো নিয়ে প্রোগ্রামের শেষ দিকে একটি সেশনের আয়োজন করবো।


৬। জব ও ইন্টারভিউ প্রস্তুতি
ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে দেশীয় এজেন্সি ও ছোটবড় ব্র্যান্ডগুলোতে কীভাবে নিয়োগ দেয়া হয়; তার জন্য কিভাবে প্রস্তুতি নেয়া উচিৎ, কোথায় প্র্যাকটিস করা উচিৎ, কীরকম পোর্টফোলিও থাকা উচিৎ, কীভাবে জব খুঁজে এপ্লাই করা উচিৎ, ইন্টারভিউতে কী ধরনের প্রশ্ন করা হয়, তার জন্য কী কী প্রস্তুতি নেয়া উচিৎ, কোম্পানিগুলো ঠিক কী কী ক্রাইটেরিয়া দেখে ডিজিটাল মার্কেটার নিয়োগ করে, সেই ক্রাইটেরিয়াগুলো কিভাবে মিট করা উচিৎ – মোট কথা ডিজিটাল মার্কেটিং ফিল্ডে জব পাওয়ার জন্য যা কিছু প্রয়োজন তার সবকিছু নিয়ে আমরা গাইডলাইন দিবো প্রোগ্রামের শেষ দিকের একটি সেশনে।
৭। ইন্টার্নশিপের সম্ভাবনা
এই প্রোগ্রামের সবচেয়ে ভাল পারফর্মার যারা (যারা পাঁচ মাসের মধ্যে ভালোভাবে প্রজেক্টগুলো শেষ করতে পেরেছেন, দক্ষতা অর্জন করতে পেরেছেন, পোর্টফোলিও এবং প্রফেশনাল প্রেজেন্স তৈরি করতে পেরেছেন প্রোগ্রাম ফলো করে, Sincere থেকেছেন, বেশি বেশি স্কোর অর্জন করেছেন), তাদের রেজিউমিগুলো আমরা আমাদের বিভিন্ন পার্টনার কোম্পানিতে পাঠিয়ে দিবো ইন্টার্নশিপ বা অন্যান্য ধরনের এটাচমেন্টের জন্য। তবে কাইন্ডলি খেয়াল করুন: আমরা জব বা ইন্টার্নশিপের কোনো প্রমিজ করছি না, গ্যারান্টিও দিচ্ছি না। আমাদের পার্টনার কোম্পানিগুলোর সাথে আমাদের এই মর্মে চুক্তি আছে যে – এই প্রোগ্রামের বেস্ট পারফর্মারদের সিভি তাদের কাছে পাঠানো হবে, তারপর তারা সেগুলো রিভিউ করবে; জব অফার করা বা না করা সম্পূর্ণ তাদের সিদ্ধান্ত।


৮। ফ্রিল্যান্সিং গাইডলাইন
সত্যি বলতে, ক্যারিয়ার ট্র্যাক প্রোগ্রামটি আমরা ফ্রিল্যান্সিং ফোকাস করে বানাইনি। টাকা অর্জনের চেয়ে সত্যিকার অর্থে শেখার দিকেই আমাদের সবটুকু ফোকাস থাকবে। আমরা বিশ্বাস করি শেখার মাধ্যমে কনফিডেন্স অর্জন করতে পারলে বাকিটা এক্সপ্লোর করার মত সাহসও শিক্ষার্থীদের হয়ে যাবে। আমাদের উদ্দেশ্য এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সেই কনফিডেন্স তৈরি করা। তবে প্রোগ্রাম শুরুর পর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী অনুরোধ করলে ১টি লাইভ সেশনের আয়োজন করে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক গাইডলাইন দেয়ার ব্যবস্থা করবো।
ইন্সট্রাক্টর ও মেন্টর হিসেবে কে থাকছেন?
Now he is the co-founder and Managing Director of country’s leading Sports Media – Pavilion360 Ltd.
He is also the co-founder of Playmaker, a creative digital marketing agency that strives to build a bridge between brands and its customers through a mesh of creative and tech-based solutions.
Frequently answered questions
ছয় মাস আর ২ বছরের হিসাবটা বুঝিনি
মূল প্রোগ্রাম ছয় মাসের। অর্থাৎ প্রজেক্ট রিভিউ, মেন্টর সাপোর্ট, প্রজেক্ট সাবমিশন, লাইভ সেশন, সার্টিফিকেট, ক্যারিয়ার গাইডলাইন, ইন্টার্নশিপ সম্ভাবনা – এই ফীচারগুলো থাকবে প্রথম ছয় মাস।
তবে কোর্স কন্টেন্টগুলো (ভিডিও, কোড, কুইজ) আপনার একাউন্টে ২ বছর পর্যন্ত থাকবে; যাতে প্রয়োজনমত শেখা এবং প্র্যাকটিস করা চালু রাখতে পারেন।
কেমন সময় দেয়া লাগবে এই প্রোগ্রামে
এটি তো আসলে ব্যক্তিবিশেষে আলাদা – কারও কম সময় লাগবে, কারও বেশি সময় লাগবে!
তবে আশা করা যায়ঃ প্রতি সপ্তাহে গড়ে ১৫-২০ ঘণ্টা করে সময় দিলে আপনি ছয় মাসের মধ্যে পুরো সিলেবাস শিখে এবং প্রজেক্ট সাবমিট করে শেষ করতে পারবেন।
প্রোগ্রাম ৬ মাসের আর কনটেন্ট এক্সেস ২ বছরের, কিন্তু এর বেশি না কেনো?
যাতে ক্যারিয়ার ট্র্যাকের পার্টিসিপেন্টরা যথেষ্ট এফোর্ট দিয়ে কাজগুলো শিখে ফেলেন ছয় মাসের মধ্যে। আর কনটেন্ট ২ বছরের বেশি না কারণ এগুলো শিখতে এমনিও ২ বছরের বেশি সময় লাগা উচিৎ না।
এই ট্র্যাকের প্রতিটি কোর্স আলাদা আলাদাভাবেও বিক্রি করবো আমরা, সেগুলোয় লাইফটাইম এক্সেস এবং ডিসকাশন ফোরামের সাপোর্ট পাওয়া যাবে। কাজেই যদি বেশিদিন এক্সেসে ও সাপোর্টের দরকার হয়, তাহলে আলাদাভাবে ওগুলো কিনতে পারেন।
কিন্তু ক্যারিয়ার ট্র্যাক প্রোগ্রামে আমরা এমন পার্টিসিপেন্টদের চাইছি যারা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ এফোর্ট দিয়ে কাজগুলো শিখে ফেলতে চাইবেন; এজন্য সময় বেঁধে দিয়েছি!
ছয় মাস পর সাপোর্ট পাবো কোথায়?
আমরা পার্টিসিপেন্টদের নিয়ে একটি ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করবো; সেখানে নিজেরা নিজেদের ভিতর সাহায্য চাইতে ও করতে পারবেন। তবে অফিশিয়ালি ছয় মাস পর আমরা ‘মেন্টর সাপোর্ট’ দিবো না। কাজেই সর্বোচ্চ আউটকাম পেতে ছয় মাসের মধ্যেই কোর্স শেষ করার চেষ্টা করতে হবে আপনাদের!
সার্টিফিকেট পাওয়া যাবে?
হ্যাঁ, অবশ্যই। কোর্স শেষে সার্টিফিকেট তো থাকছেই। তবে এজন্য ছয় মাসের ভিতর কোর্স শেষ করতে হবে। কারন প্রজেক্ট রিভিউ এর মত ব্যাপার গুলো এই ছয় মাসের পর থাকবে না।
এটি কি ১০০% অনলাইন?
হ্যাঁ, এটি সম্পূর্ণ অনলাইন প্রোগ্রাম, এখানে অংশ নিতে বাসার বাইরে পা ফেলতে হবে না! ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই চলবে।
ক্লাসগুলো কি লাইভ নাকি প্রি-রেকর্ডেড?
প্রোগ্রামের ৯০-৯৫% কনটেন্টই Pre-Recorded ভিডিও; এতে করে আপনার সুবিধামত সময়ে ও সুবিধামত গতিতে কোর্সের ম্যাটেরিয়াল দেখে দেখে শিখতে পারবেন।
Pre-Recorded Video ছাড়াও প্রতি দুই সপ্তাহে একটি করে লাইভ আড্ডা হবে; এবং শেষের দিকে ক্যারিয়ার রিলেটেড কিছু লাইভ সেশন হবে।
এই প্রোগ্রামের কোর্সগুলো কি স্পেসিফিক সিরিয়াল মেনে করতে হবে?
যেভাবে কন্টেন্ট সাজানো আছে, ঐ সিরিয়ালে কোর্স করলেই ভাল। তবে আপনি যেকোন সময় যেকোন অংশ এক্সেস করতেই পারেন।
এই কোর্স করে আমি প্রফেশনাল ডিজিটাল মার্কেটার হতে পারবো?
যদি কোর্সের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব শেষ করতে পারেন, তাহলে অবশ্যই পারবেন। কোর্সে অনেক গুলো প্রজেক্ট থাকবে, যেগুলো আপনি নিজের CV/Resume/Porfolio তে যোগ করতে পারবেন। ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে দেশীয় ব্র্যান্ড ও এজেন্সিগুলোতে কিভাবে নিয়োগ দেয়া হয়; তার জন্য কিভাবে প্রস্তুতি নেয়া উচিৎ, কোথায় প্র্যাকটিস করা উচিৎ, কিরকম পোর্টফোলিও থাকা উচিৎ, কিভাবে জব খুঁজে এপ্লাই করা উচিৎ, ইন্টারভিউতে কি ধরনের প্রশ্ন করা হয়, তার জন্য কি কি প্রস্তুতি নেয়া উচিৎ, কোম্পানিগুলো ঠিক কি কি ক্রাইটেরিয়া দেখে নিয়োগ করে, সেই ক্রাইটেরিয়াগুলো কিভাবে পূরণ করা উচিৎ – মোট কথা এন্ট্রি লেভেল ডিজিটাল মার্কেটিং জব পাওয়ার জন্য যা কিছু প্রয়োজন তার সবকিছু নিয়ে আমরা গাইডলাইন দিবো প্রোগ্রামের শেষ দিকের একটি সেশনে।
ফ্রি-ল্যান্সিং শেখানো হবে? কাজ পাইয়ে দেয়া হবে?
সত্যি বলতে, ক্যারিয়ার ট্র্যাক প্রোগ্রামটি আমরা ফ্রিল্যান্সিং ফোকাস করে বানাইনি। টাকা অর্জনের চেয়ে সত্যিকার অর্থে শেখার দিকেই আমাদের সবটুকু ফোকাস থাকবে। আমরা বিশ্বাস করি শেখার মাধ্যমে কনফিডেন্স অর্জন করতে পারলে বাকিটা এক্সপ্লোর করার মত সাহসও শিক্ষার্থীদের হয়ে যাবে। আমাদের উদ্দেশ্য এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সেই কনফিডেন্স তৈরি করা। তবে প্রোগ্রাম শুরুর পর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী অনুরোধ করলে ১টি লাইভ সেশনের আয়োজন করে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক গাইডলাইন দেয়ার ব্যবস্থা করবো।
আমি অলরেডি কিছু কোর্স কিনেছি, ডিস্কাউন্ট?
আপনি যদি এই প্রোগ্রামের অন্তুর্ভুক্ত কোনো কোর্স আগেও আলাদাভাবে কিনে থাকেন, তাহলে আপনাকে কিছুটা ডিস্কাউন্ট দেয়া হবে; আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
কীভাবে রেজিস্টার করবো? পেমেন্ট কি দিয়ে? রিফান্ড পলিসি কেমন?
বিকাশ, রকেট, নগদ, যেকোনো ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডসহ দেশের প্রচলিত প্রায় যেকোনো সিস্টেমেই পেমেন্ট করা যাবে।
প্রোগ্রামে এনরোল করার জন্য REGISTER NOW বাটনে ক্লিক করে চেকাউট পেইজে যান; গিয়ে আপনার একাউন্টের ইনফো দিয়ে PLACE ORDER বাটনে ক্লিক করুন। পরবর্তী পেইজে পেমেন্টের বিস্তারিত গাইডলাইন দেয়া থাকবে, সেগুলো ফলো করে ২ মিনিটের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন কমপ্লিট করে ফেলতে পারবেন।
ক্যারিয়ার ট্র্যাকের রেজিস্ট্রেশন ফী এর ক্ষেত্রে আমরা কোনো Refund অপশন রাখছি না। প্রয়োজনে আপনি বিস্তারিত সিলেবাস ও অনেকগুলো ডেমো ভিডিও দেখে, এমনকি আমাদের অন্যান্য ফ্রী কোর্সে এনরোল করে আমাদের কোয়ালিটি সম্পর্কে ধারণা পেতে পারেন। তবে জটিলতা এড়াতে ক্যারিয়ার ট্র্যাক প্রোগ্রামের রেজিস্ট্রেশন ফী রিফান্ড করা হবে না।
এর বাইরে আরও কোনো প্রশ্ন আছে?
আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে এখানে ক্লিক করে মেসেঞ্জারে মেসেজ করুন অথবা এখানে ক্লিক করে কনটাক্ট ফর্ম ফিলাপ করুন অথবা মেইল করুন এই এড্রেসে – info@bohubrihi.com !